
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা, পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপকার ও গল্পকার এ টি এম শামসুজ্জামান এর আজ জন্মদিন
৭৮ বছরে পা রাখছেন তিনি। ৫৬ বছর ধরে একাধারে চলচ্চিত্রের সঙ্গেই নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন এটি এম শামসুজ্জামান। চলচ্চিত্র পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপকার ও গল্পকার হিসেবেও সমান দক্ষতা দেখিয়েছেন এ অভিনেতা। পরিচালক উদয়ন চৌধূরির ‘বিষকন্যা’ চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে ১৯৬১ সালে চলচ্চিত্র-জীবন শুরু এটি এম শামসুজ্জামানের। প্রথম কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রের জন্য। ছবিটিরপরিচালক ছিলেন নারায়ণ ঘোষ মিতা। এ পর্যন্ত শতাধিক চিত্রনাট্য ও কাহিনীলিখেছেন এ টি এম শামসুজ্জামান। ২০০৬ সালে ‘এবাদত’ ছবির মাধ্যমে পরিচালনায়আসেন তিনি। অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্র পর্দায় আগমন ১৯৬৫ সালের দিকে। ১৯৭৪ সালে চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের ‘নয়নমণি’ চলচ্চিত্রে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে আলোচনা আসেন তিনি।
চলচ্চিত্রে অভিনয় করে চার বার জাতীয়চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দায়ী কে’ ছবিতেঅভিনয়ের জন্য ১৯৮৭ সালে এ টি এম শামসুজ্জামান শেষ্ঠ অভিনেতা ও কাহিনীকারহিসেবে (কাজী হায়াতের সঙ্গে যৌথভাবে) জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

